Pages

Saturday, April 22, 2017

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সেরা ১০টি অফ-পেজ এস.ই.ও !

লগ বা সাইট এর ভিজিটর বাড়ানোর জন্য এস.ই.ও. (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন) খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার কারনে অনেক নতুন ব্লগাররাই ব্লগিং এ সফল হতে পারেন না। এস.ই.ও. কে মুলত দুইটা ভাগে ভাগ করা হয়েছে, অন-পেজ এস.ই.ও. এবং অফ-পেজ এস.ই.ও.। আপনার ব্লগের পরিপূর্ণ এস.ই.ও. এর জন্য দুইটাই খুবই গুরুত্ব বহন করে। যদি একটি ভালো-ভাবে করেন আর অন্যটি না করেন তাহলে আপনে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভালো ভিজিটর পাবেন না।
Off Page SEO Techniques

১. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার করুন

সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক পরিমান ট্রাফিক এবং ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক পাবার জন্য সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, পিন্টারেস্ট ইত্যাদি সাইটগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই অনেক রেফারেল ট্রাফিক পাওয়া যায়। আপনি শুধু মাত্র এই সাইটগুলাতে ভালোভাবে প্রোফাইল তৈরী করুন এবং আপনার প্রোফাইলকে ভালোভাবে সাজান। অন্যান্য ব্লগারদের সাথে যুক্ত হোন এবং তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাদের মতামত জানার চেষ্টা করুন। প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগ এর নতুন নতুন পোষ্ট এর লিঙ্কগুলো শেয়ার করুন।

২. ব্লগ কমেন্টিং

মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক এবং সেই সাথে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য ব্লগ কমেন্টিং একটি কার্যকর উপায়। আপনি খুব সহজেই ব্লগ কমেন্টিং এর মাধ্যমে অনেক মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক করতে পারবেন যা আপনার ব্লগ এর কীওয়ার্ড র‍্যাঙ্ক করতে অনেক সাহায্যে করবে। সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ এর সিমিলার কিছু ব্লগ খুঁজে বের করুন যাদের পেজ র‍্যাঙ্ক, এলেক্সা রেঙ্ক, ডোমেইন অথরিটি ভালো; তারপর নিয়মিত সেই ব্লগ গুলাতে কমেন্ট করুন। মনে রাখবেন, কমেন্ট করার সময় স্পাম করবেন না, সবসময় গঠনমূলক কমেন্ট করবেন, তাহলেই আপনার কমেন্ট এপ্রুভ হবে।

৩. ডিরেক্টরি সাবমিশন

আপনার ব্লগ এর কীওয়ার্ড র‍্যাঙ্ক করানোর জন্য এবং মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক পাবার জন্য ডিরেক্টরি সাবমিশন এখনো অনেক গুরুত্ব বহন করে। ডিরেক্টরি সাবমিট করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে ডিরেক্টরি গুলার এলেক্সা র‍্যাঙ্ক, পেজ র‍্যাঙ্ক এবং ডোমেইন অথরিটি যাতে ভালো হয় (ডোমেইন অথরিটি যাতে ২০ এর কম না হয়)। যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতিটা ডিরেক্টরি এর জন্য ভিন্ন-ভিন্ন মেটা-ডিসক্রিপসন, মেটা কীওয়ার্ড আর ডিসক্রিপশন ব্যবহার করবেন। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার লিঙ্ক এপ্রুভ হবে এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে দ্রুত ভালো ভিজিটর পাবেন।

৪. সোশ্যাল বুকমার্কিং

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল বুকমার্কিং আরেকটি জনপ্রিয় উপায়। এর মাধ্যমে খুব সহজে এবং দ্রুত আপনে কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক পাবেন এবং সাথে সাথে আপনি অনেক রেফারেল ভিজিটর পাবেন। ভালোমানের কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট এর রেজিস্ট্রেশন করুন এবং সম্ভব হলে আপনার ব্লগ এর প্রতিটা পোষ্ট শেয়ার করুন।

৫. ফোরাম পোষ্টিং

ফোরাম পোষ্টিং একটি পুরাতন অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা এখনো অনেক জনপ্রিয়। ফোরাম পোষ্ট এবং সিগনেচার থেকে খুব সহজেই ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যায় যা সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়াতে সাহায্য করে। অনেকেই বলে সিগনেচার লিঙ্ক স্পাম হিসেবে গণ্য করা হয়, কিন্তু আপনি যদি গঠনমূলক পোষ্ট এবং ফোরামে নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন তাহলে সিগনেচার লিঙ্ক স্পাম হিসেবে ধরা হয় না।

৬. আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাবমিশন

আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাবমিশন ও একটি পুরাতন টেকনিক, এটি যদি আপনি ঠিকভাবে করতে পারেন তাহলে এখনো ভালো কাজে দেয়। আর্টিকেল সাবমিশন এর সাহায্যে আপনি খুব সহজেই ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক এবং অনেক রেফারেল ভিজিটর পাবেন।

৭. গেষ্ট পোষ্টিং

গেষ্ট পোষ্টিং নতুনদের জন্য কিছুটা কঠিন হলেও একটি অনেক কার্যকরী একটি উপায়। এই সাহায্যে অনেক ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক এবং সেই সাথে অনেক রেফারেল ভিজিটর পাওয়া যায়। গেষ্ট পোষ্টিং এর সময় অবশ্যই মনে রাখবেন, আপনে যে ব্লগে গেষ্ট পোষ্ট করবেন সেই ব্লগ যাতে আপনার ব্লগ নিচে এর অনুরূপ হয়।

৮. আর.এস.এস. ফিড ডিরেক্টরি সাবমিশন

আর.এস.এস. ফিড ডিরেক্টরি ভালোমানের ব্যাকলিঙ্ক এর জন্য ভালো একটি উৎস। সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্যে ভালো পেজ র‍্যাঙ্ক এবং এলেক্সা র‍্যাঙ্ক এর কিছু ফিড ডিরেক্টরি খুঁজে বের করুন তারপর সেই ডিরেক্টরিগুলোতে আপনার ব্লগ এর ফিড লিঙ্ক অথবা ব্লগ লিঙ্ক সাবমিট করুন। আপনার ব্লগে যখন নতুন পোষ্ট প্রকাশ করবেন তখন ফিড ডিরেক্টরি সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পোষ্ট তাদের ডিরেক্টরিতে প্রকাশ করবে।

৯. লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ

লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ আরেকটি পুরাতন অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা এখনো কার্যকরি যদি আপনি ঠিকমত করতে পারেন। কিছু থার্ড-পার্টি সাইট আছে যেগুলার সাহায্যে আপনি অন্যান্য ব্লগ/সাইট এর সাথে লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ করতে পারবেন। লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ এর সময় মনে রাখবেন, আপনে যেই সাইট/ব্লগ এর সাথে লিঙ্ক একচেঞ্জ করতেছেন সেটা যাতে আপনার ব্লগ এর সিমিলার হয়।

১০. ভিডিও মার্কেটিং


ভিডিও মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা দিয়ে সহজেই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়ানো সম্ভব। আপনার ব্লগ রিলেটেড কিছু ভিডিও তৈরি করুন তারপর সেইগুলা ইউটিউভ, ভিমো বা অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং সাইট এ পাবলিশ করুন। এতে করে আপনে মান-সম্মত ব্যাকলিঙ্ক ও পাবেন সাথে সাথে রেফারেল ভিজিটর ও পাবেন।

হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করার সেরা ১০টি উপায়।

আমরা যারা ব্লগ বা এস.ই.ও. নিয়ে কাজ করি তারা ব্যাকলিঙ্ক শব্দটার সাথে পরিচিত। আপনি যদি ব্যাকলিঙ্ক এর সাথে পরিচিত থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক শব্দটির সাথেও পরিচিত। হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক এর উপরে নির্ভর করবে আপনি এস.ই.ও. থেকে কতটুকু লাভবান হবেন। হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক এর মাধ্যমেই আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ডকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো অবস্থায় নিয়ে যেতে পারবেন আর সার্চ ইঞ্জিন থেকে আপনি ভালো পরিমান ভিজিটর পাবেন।
আমরা শুধু বলেই থাকি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক, কিন্তু অনেকেই জানি না আসলে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক কি? একটা ব্যাকলিঙ্ক এর কি কি গুন থাকলে বুঝবো যে সেইটা হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক।
চলুন দেখে নেওয়া যাক হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক এর কিছু বৈশিষ্ট্য।
  • ব্যাকলিঙ্কটি অবশ্যই হাই পেজরেঙ্ক ওয়েবসাইট/ব্লগ থেকে হতে হবে
  • ব্যাকলিঙ্কটি অবশ্যই হাই ডোমেইন অথরিটি এবং পেজ অথরিটি সাইট থেকে হতে হবে
  • কোন মতেই ব্যকলিঙ্কটা পেইড হতে পারবে না
  • এমন সাইট/ব্লগ থেকে ব্যাকলিঙ্ক হতে হবে যাদের প্রতিদিন অনেক বেশী পরিমান ভিজিটর হয়
  • কন্টেন্ট থেকে ব্যাকলিঙ্ক
  • ডু-ফলো ব্যাকলিঙ্ক
  • নন-রেসিফোকাল ব্যাকলিঙ্ক
এইবার চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করবেন।high quality backlinks

১. সিমিলার সাইট/ব্লগে কমেন্টস করা

এখন পর্যন্ত ব্লগ কমেন্টিং হচ্ছে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক এর সবচেয়ে বড় একটি উৎস। আপনি খুব সহজেই আপনার ব্লগ/সাইট এর নিশ অনুযায়ী ব্লগ খুঁজে বের করে সেখানে কমেন্টস করার মাধ্যমে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক করতে পারবেন। আপনি যদি অন্যদের ব্লগে ভালো কমেন্ট করতে পারেন তাহলে সেখান থেকে অনেক রেফারেল ভিজিটরও পাবেন। গুগলে সার্চ করেই আপনার ব্লগ/সাইট রিলেটেড নিশ ব্লগ খুঁজে পাবেন।

২. আর্টিকেল সাবমিশন

আর্টিকেল সাবমিশন আরেকটি গুরুত্বপূর্ন মাধ্যম যার সাহায্যে অনেক হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক করা সম্ভব। এইটা অনেকটা গেষ্ট পোষ্টিং এর মতো এবং আপনি যদি ব্লগিং বা এস.ই.ও. তে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এটি হয়তবা আপনার জন্য কিছুটা কঠিন হতে পারে। কারন আর্টিকেল সাবমিশন এর জন্য ভালো আর্টিকেল লিখতে হয়। এছাড়া এতে কিছুটা ধৈর্য্য আর সময় দরকার হয়।

৩. গেষ্ট পোষ্টিং

গেষ্ট পোষ্টিং এর কথা শুনলে অনেকেই ভয় পান কারণ বেশিরভাগ ক্ষেতে এটি আর্টিকেল সাবমিশন থেকেও বেশি কঠিন। আপনি যদি ভালো কন্টেন্ট রাইটার না হন আর অন্যান্য ব্লগারদের সাথে আপনার ভালো যোগাযোগ না থাকে তাহলে সহজে আপনি ভালো কোন ব্লগে গেষ্ট পোষ্টিং করে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করতে পারবেন না। এছাড়া আপনি গুগলে সার্চ করে আপনার সাইট এর নিশ রিলেটেড ব্লগ/সাইট খুঁজে বের করতে পারেন যা সহজেই গেষ্ট পোষ্ট অ্যাপ্রোভ করে।

৪. ডিরেক্টরি সাবমিশন

অনেকেই বলে এখন আর ডিরেক্টরি সাবমিশন থেকে এখন আর হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যায় না। কিন্তু আপনি যদি সঠিকভাবে ডিরেক্টরি সাবমিশন করতে পারেন তাহলে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া সম্ভব। ডিরেক্টরি সাবমিশন করার সময় অবশ্যই মনে রাখবেন যে ডিরেক্টরি যাতে হাই পেজ র‍্যাঙ্ক, এলেক্সা র‍্যাঙ্ক, ডোমেইন অথরিটি এবং পেজ অথরিটি এর হয়।

৫. সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে লিঙ্ক শেয়ার করা

সোশ্যাল মিডিয়ে সাইটে লিঙ্ক শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার সাইট/ব্লগে অনেক রেফারাল ভিজিটর পেতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং যে শধু মাত্র রেফারেল ভিজিটর এর জন্য তা কিন্তু নয়, এটি সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইট/ব্লগের র‍্যাঙ্কিং এ ও অনেক সাহায্যে করবে। এছাড়া অনেক সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক ও পাবেন।

৬. ডকুমেন্টস শেয়ারিং

ডকুমেন্টস শেয়ারিং করে সহজেই হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করা যায়। আপনার ব্লগ/সাইট এর নিশ রিলেটেড কিছু ইবুক, পি.ডি.এফ. ফাইল এবং প্রেসেন্টেশন তৈরী করে সেইগুলা বিভিন্ন হাই পেজ র‍্যাঙ্ক, এলেক্সা র‍্যাঙ্ক ও ডোমেইন অথরিটির ডকুমেন্টস শেয়ারিং সাইট এ পাবলিশ করতে পারেন। ডকুমেন্টস গুলো তৈরী করার সময় সেগুলার মধ্যে আপনার সাইট এর ব্যাকলিঙ্ক দিয়ে দেন, তাহলেই সহজেই হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক পেয়ে যাবেন।

৭. ব্লগ এর আর.এস.এস. ফিড সাবমিশন

ডিরেক্টরি সাইট এর মত অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি আপনার ব্লগ এর আর.এস.এস. ফিড এর লিঙ্ক সাবমিট করতে পারবেন। এতে করে যখনই আপনার ব্লগে নতুন কোন পোষ্ট দিবেন তখন সয়ংক্রিয়ভাবে পোষ্ট এর লিঙ্কগুলো ঐ আর.এস.এস. ডিরেক্টরিতে চলে যাবে আর আপনি পেয়ে যাবেন কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক।

৮. ভিডিও মার্কেটিং

হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য ভিডিও মার্কেটিং এখনকার সময়ের জনপ্রিয় আরেকটি উপায়। আপনার ব্লগ/সাইট এর টপিক অনুযায়ী কিছু ভিডিও টিওটোরিয়াল তৈরী করুন তারপর সেগুলা জনপ্রিয় কিছু ভিডিও শেয়ারিং সাইট যেমন ইউটিউব, ডেইলিমোশন, ভিমো ইত্যাদি তে সাবমিট করে সেখান থেকে ব্যাকলিঙ্ক পেতে পারেন।

৯. প্রেস রিলিস সাবমিশন

এইটা অনেক পুরাতন একটি টেকনিক কিন্তু এখনো হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য অনেক কাজে দেয়। কিছু হাই পেজ র‍্যাঙ্ক এবং ডোমেইন অথরিটি এর প্রেস রিলিস সাইট খুঁজে বের করুন তারপর সেইগুলাতে আপনার ব্লগ/সাইট সম্পর্কে ইউনিক প্রেস রিলিস সাবমিট করুন যাতে সহজেই পাবলিশ হয়ে যায়।

১০. ফোরাম পোষ্টিং

ফোরাম পোষ্টিংও ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করার অনেক পুরাতন এবং জনপ্রিয় একটি উপায় যার মাধ্যমে সহজেই ব্যাকলিঙ্ক করা যায়। অনেকের মতে ফোরাম এর ব্যাকলিঙ্ক এখন আর এস.ই.ও. তে কোন প্রভাব ফেলে না। কিন্তু আপনি যদি যথাযথ ভাবে ফোরাম পোষ্ট করতে পারেন তাহলে এখনো ফোরাম এর ব্যাকলিঙ্ক হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক এর কাজ করে।